Header Ads

বদলে ফেলুন আপনার জীবন দক্ষ করে গড়ে তুলুন নিজেকে মনোবল এর মাধ্যমে।

Mobile Software Lavel 1

 মোবাইল ফোন সার্ভিসিং - সফটওয়্যার লেভেল ১

আজকের বিষয় হচ্ছে মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার। তার আগে মোবাইল সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেওয়া যাক। আমারা যে মোবাইল ব্যবহার করি তা নিয়ন্ত্রিত হয় দুইটি জিনিস দ্বারা যেমনঃ- (১) হার্ডওয়্যার/ Hardware (২) সফটওয়্যার / Software.

১।  হার্ডওয়্যার/ Hardware হল  মোবাইল চালনা কার্জের জন্য যে, সকল বস্তু ব্যবহারিত হয় যেমনঃ- (সি, পি, উ), চার্জিং কানেক্টর, ফ্ল্যাশ লাইট, বোটম, বা মোবাইল এ ব্যবহার করা শকল IC ইত্যাদি। মোবাইল এ ব্যবহার করা হয়েছে যা ধরা যায় ছোয়া যায় তাই হচ্ছে Hardware.

২। সফটওয়্যার / Software  হল মোবাইল চালনো কার্জের জন্য যে, সকল বস্তু দরা ছোঁয়া যায় না কেবল মাত্র অনুভব করা যায় সে সকল বস্তুকে সফটওয়্যার / Software।

আমাদের এখানে সকল বিষয় শিখানো হয় মোবাইল সার্ভিসিং এন্ড সফটওয়্যার ট্রেনিং এর ওপর কোর্স সমূহ

 আমরা হার্ডওয়্যার ক্লাস  কে ৩ টি লেভেল এ ভাগ করা হয়েছে লেভেল <১>লেভেল <২> লেভেল <৩>

আমরা সফটওয়্যার  ক্লাস  কে ৩ টি  লেভেল  এ ভাগ করা হয়েছে লেভেল <১>লেভেল <২> লেভেল <৩>

                       মোবাইল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টেকটিউনসউট  ট্রেনিং  

                                         সফটওয়্যার সমস্যার সমাধান।

যেমনঃ কান্ট্রি লক আনলক, FRP লক আনলক, যেকোনো লক আনলক, IMEI পরিবর্তন, মোবাইল ফর্মেট, মোবাইল ফ্লাশ সহ বহু বহু বিষয় শেখানো হয়।


পেশা হিসাবে মোবাইল সার্ভিসিং।


বর্তমানে মোবাইল ব্যবহারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ তৃতীয় স্থানে অবস্থান করছে।

আমাদের এখন দৈনিন্দিন জীবনে অতি প্রয়োজনীয় একটি বস্তু  মোবাইল ফোন। বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেক  পরিবারের প্রায় শকলের কাছেই মোবাইল। আর মোবাইল ফোন হচ্ছে ইলেকট্রনিক যন্ত্র। আর ইলেকট্রনিক যন্ত্র কোন নিচ্ছয়েতা নেই যেকোন মুহূর্তে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। আর এ সকল সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করে যাচ্ছে টেকনিশিয়ানরা। এবং এই মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করে মাসে আয় করছে ৩০ হাজার থেকে লক্ষ টাকা। এবং এই মোবাইল সার্ভিসিং কাজের মাধ্যমে চালিয়ে  যাচ্ছে একটি বিশাল পরিবার। পেশা হিসাবে মোবাইল সার্ভিসিং বেঁছে নিয়েছে হাজার মানুষ। এবং এই কর কর্ম নিজ এলাকায় আন্তঃকর্মসংস্থান গড়ে তুলেছে অনেকেই এই পেশার মাধ্যমে। তাই আমাদের এখন প্রযক্তির সাথে তাল মিলিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ দেওয়া অতি প্রয়োজন।

বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান টেলিকম বাজারের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, পেশা হিসেবে মোবাইল টেকনিশিয়ানের পদটিকে মোটেও খারাপ করে দেখার কিছু নেই। মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টারে ৩ থেকে ১০ জন দক্ষ মোবাইল টেকনিশিয়ানের চাকরির সুযোগ রয়েছে। সে হিসেবে বাংলাদেশে দক্ষ মোবাইল টেকনিশিয়ানের যথেষ্ট চাকরির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং নিয়ে যে কেউ স্বাধীন ব্যবসা হিসেবে স্বল্প পুঁজিতে সার্ভিসিং সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে জীবনে সফলতা আনতে পারে। 

মোবাইল সার্ভিসিং শিখবেন কোথায়?

আল্লাহর ইচ্ছায় আজ ৩ বছর জাবত মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ করে যাচ্ছে মনোবল.কম এবং ৩ বছর যাবত বিভিন্ন জায়গা থেকে কোর্স  শিখায়  মনোবল.কম থেকে। অল্প সময়ের মধ্যে কম খরচে দক্ষ টেকনেশিয়ান হতে আপনিও প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তাই চলে আসুন মনোবল মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং সেন্টার থেকে আরো বিস্তারিত জানতে  

সেবার হটলাইন নাম্বার : ০১৩০০৫৯১৩৭৬

মোবাইল সার্ভিসিং শিখতে ডিগ্রি বা শিক্ষার প্রয়োজন আছে কি?

মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ নিতে শিক্ষার প্রয়োজন নেই তবে পড়তে পারলে বেশি ভাল হবে। আমারা হাতে কলমে শিখিয়ে থাকি যার কারণে শিক্ষার তেমন প্রয়োজন পরেনা। ইনশা আল্লাহ্‌ আমাদের এখানে যারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে তারা প্রত্যেকে আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় সফল হয়েছে। ইনশাল্লাহ আপনিও সফল হবেন।

মোবাইল সার্ভিসিং শিখতে ডিগ্রি বা শিক্ষার প্রয়োজন আছে কি?

মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ নিতে শিক্ষার প্রয়োজন নেই তবে পড়তে পারলে বেশি ভাল হবে। আমারা হাতে কলমে শিখিয়ে থাকি যার কারণে শিক্ষার তেমন প্রয়োজন পরেনা। ইনশা আল্লাহ্‌ আমাদের এখানে যারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে তারা প্রত্যেকে আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় সফল হয়েছে। ইনশাল্লাহ আপনিও সফল হবেন।

আগ্রহি গন নিচের পদ্ধতিতে মনোবল মোবাইল সার্ভিসিং ট্রেনিং সেন্টার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যারা অনলাইনে ওঅপলাইন  মোবাইল ফ্লাশিং এর কাজ শিখতে চান তারা যোগাযোগ করতে পারেন নিছে অফিসের 

নাম্বার  দেয়া হলো ঃ ০১৭৫৩৭০৫৭২১

আমাদের ভিডিও গুলো দেখুন

 

 

 

Mobile Software Lavel 1

 

Class Rutin Software LAVAL 1 Pdf Link 👇👇👇Down Click Hare

https://drive.google.com/file/d/1Kk0Eb5yu2L_EIOiRsSZ7wwAo7dkj7z_W/view?usp=sharing

কখনো কখনো মোবাইল স্লো হয়ে যাওয়ার কারণে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। সিস্টেম আপডেট দিলে মোবাইল ফাস্ট হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে নতুন কিছু ফিচার ও মোবাইলে যোগ হয়ে যায়। যদি আপনি আপনার মোবাইলের এন্ড্রয়েড ভার্সন আপডেট করবার কথা ভেবে থাকেন কিন্তু “কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয়” না জেনে থাকেন, তাহলে চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ আজ আপনি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে সফটওয়্যার আপডেট কি, মোবাইল আপডেট দিলে কি হয়, কিভাবে এন্ড্রয়েড ফোনের ভার্সন পরিবর্তন করবেন এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

সূচিপত্র

সফটওয়্যার আপডেট কি বা সিস্টেম আপডেট কি?

কখন কখনো কোনো সফটওয়্যার কে ডেভলপ করার সময়, ওই সফটওয়্যার টি অনেকবার টেস্ট করা হয়। কিন্তু সফটওয়্যারটি মোবাইলের জন্য কম্ফোর্টেবল কিনা এটি টেস্ট করার পরেও, সফটওয়্যার এর মধ্যে অনেক ধরনের Error বা bugs থাকে। এই Error গুলি থাকার কারণে কোন ব্যবহারকারী ওই সফটওয়ারের সাহায্যে মোবাইলটিকে Run করলে তার মোবাইলে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা যায়।

এইজন্য Software Developers ওই Bugs বা error এর সমস্যা গুলিকে একটি একটি করে ঠিক করে তাদের সার্ভারে নতুন সফটওয়্যার টিকে আপলোড করে দেয়। এবং সার্ভারে আপলোড করার পর প্রত্যেক ব্যবহারির কাছে ওই নতুন সফটওয়্যার টি আপডেট করার নোটিফিকেশন যায়। তখন ব্যবহারকারী সফটওয়ারটি আপডেট করে নিলে তার মোবাইলের প্রবলেম অনেকটা কমে যায়।

এইভাবে যতবার Developers, সফটওয়্যার টির error গুলিকে fix করে; ততবার user কে তার মোবাইল আপডেট করতে হয়।

কোন মোবাইল আপডেট করার আগে কি করবেন

answer 1/ https://hinditrust.in/mobile-software-update-niyam/

ইন্টারনেট চেক করে নিন

answer 2/ https://www.notunblog.com/%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87-android-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%A1%E0%A7%87%E0%A6%9F-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8/

কোন মোবাইল আপডেট করার জন্য ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয়। এবং পুরনো ভার্সন ডিলিট হয়ে নতুন কোন ভার্সন অ্যাড হওয়ার জন্য ১ থেকে ২ GB পর্যন্ত ফাইল ডাউনলোড হয়। এই জন্য High Spped নেটওয়ার্ক যুক্ত কোন ওয়াইফাই এর সাথে মোবাইল টি কানেক্ট করে নিন।

চার্জ আছে কিনা দেখুন

আপডেট হওয়ার জন্য কমপক্ষে এক থেকে দুই ঘন্টা সময় লাগে। যদি আপডেট হতে হতে আপনার মোবাইলের চার্জ শেষ হয়ে যায় এবং আপনার মোবাইলটি সুইচ অফ হয়ে যায় তাহলে প্রবলেম দেখা দিতে পারে। এইজন্য আপডেট দেবার পূর্বে ১০০% চার্জ দিয়ে আপডেট এ বসান।

সমস্ত ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে নিন

সফটওয়্যার আপডেটের কারনে আপনার মোবাইল থেকে ডাটা যাতে ডিলিট না হয়ে যায় এই জন্য মোবাইলে থাকা সমস্ত কন্টাক্ট লিস্ট, অডিও, ভিডিও, ছবি, ডকুমেন্ট এই সমস্ত কিছুর ব্যাকআপ নিয়ে নিন। ব্যাকআপ নেওয়ার জন্য আপনি জিমেইল অ্যাকাউন্ট বানিয়ে নিয়ে, গুগোল ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন।

ফোন আপডেট দেওয়ার নিয়ম

আইফোন মোবাইলে কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয়?

আইফোন মোবাইলের সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার জন্য iphone এর Setting অপশনে যান। তারপর Setting খোলার পর General অপশনে গেলে Software Update অপশনটি নজরে আসবে।

তারপর Software Update অপশনে ক্লিক করলেই আপনার আইফোন মোবাইল টি সফটওয়্যার আপডেট নেওয়ার জন্য Available আছে কিনা দেখতে পাবেন। যদি কোন নতুন সফটওয়্যার আপডেট এর কথা উল্লেখ থাকে তাহলে ডাউনলোড এবং ইনস্টল অপশনের মাধ্যমে আপডেট ভার্সন টি ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোড হওয়ার পর অটোমেটিক আইফোন টি switch off হয়ে যাবে। এবং কিছুক্ষণ পর অটোমেটিক restart নিয়ে নতুন ভার্সন এর সাহায্যে মোবাইল টি খুলে যাবে।

এন্ড্রয়েড মোবাইলে কিভাবে সফটওয়্যার আপডেট দিতে হয়?

এন্ড্রয়েড মোবাইলে সফটওয়্যার আপডেট দেওয়ার জন্য, মোবাইলের সেটিং অপশন বেছে নেওয়ার পর About Phone অপশনটিতে ক্লিক করুন। তারপর Software Update অপশনটি আপনার নজরে আসবে। Software Update অপশনটিতে ক্লিক করে মোবাইলটি বর্তমানে আপডেট নিতে চাইছে কিনা জানার জন্য Check for Update অপশনটিতে ক্লিক করে জেনে নিন।

যদি আপনার ফোনে বর্তমানে সফটওয়্যার আপডেট অ্যাভেলেবল থাকে তাহলে এটি এখানে দেখাবে। তারপর আপনি এখান থেকে Download এন্ড Install অপশন এ ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

সফটওয়্যার ডাউনলোড কমপ্লিট হয়ে যাবার পর Restart Now নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন। এই অপশনে হাত দেওয়া মাত্র আপনার ফোনটি অটোমেটিক সুইচ অফ হয়ে নতুন ভার্সনের সাথে রিস্টার্ট হয়়ে খুলে যাবে। মোবাইল খুলে যাওয়ার সাথে সাথে আপনি নতুন ভার্সন এর সাথে মোবাইল ইন্টারফেসটি উপভোগ করতে পারবেন।

Software update হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন

এই জন্য মোবাইল এর software update অপশনটিতে দ্বিতীয়বার গিয়ে Check for Update অপশনটিতে ক্লিক করুন। 

মোবাইল ফোন সার্ভিসিং সফটওয়্যার বেসিক কোর্স প্রায় ১৬ কোটি মোবাইল ব্যবহারকারী রয়েছে । কিন্তু সেই তুলনায় মোবাইল সার্ভিস টেকনিশিয়ান অপ্রতুল। আর দক্ষ টেকনিশিয়ান গড়ে তোলার জন্য ভাল প্রতিষ্ঠান ও দক্ষ প্রশিক্ষকের অভাব তো রয়েছেই। তাই দক্ষ টেকনিশিয়ান গড়ার লক্ষে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এই প্রশিক্ষণ টি আপানার জীবনের মোড়কে ঘুরিয়ে দিতে পারে। তাই যারা এ পেশায় অনেক দিন যাবত আসতে চেয়েছেন কিন্তু সঠিক প্রশিক্ষণ এর অভাবে আপনার সপ্ন সপ্নই রয়ে গেছে তাদের জন্য এই কোর্স। এই কোর্স টি সম্পূর্ণ করলে আর নিয়মিত প্র্যাকটিস করলে আমরা আশা করি আপনি আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পোঁছতে পারবেন।
 
                     ( লেভেল ১  পাট ১  এন্ড্রয়েড চায়না মোবাইল ফ্লাশ করার পদ্ধতি )

       এন্ড্রয়েড চায়না  মোবাইল ফ্লাশ করার পদ্ধতি



 কেমন আছেন সবাই, আশা করি ভাল আছেন। আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম বর্তমান প্রজন্মের মোবাইল  ফোনের (এন্ড্রয়েড মোবাইল) ফ্ল্যাশ করার বিষয়ে। অনেকেই জানেন না কিভাবে পিসি দিয়ে এন্ড্রয়েড সেট কিভাবে ফ্লাশ   দিতে হয়, তা নিচের স্কিনসট সহকারে দেওয়া হল। তো, চলুন এখন শুরু করা যাক। পিসিতে অবশ্যই .net Firmware   3.5 ইন্সটল করা থাকতে হবে।




net Firmware 3.5 ডাউনলোড করুন এখান থেকে.

প্রথমে খেয়াল রাখতে হবে যে মোবাইলে ফ্লাশ দিবেন ৫০%-৬০% পারসেন্ট চার্জ থাকতে হবে।

পদ্ধতিঃ


প্রথমে এখান থেকে Sp Tool ডাউনলোড করবেন। তারপর যে ফোন্ডারে সফটওয়ারটি ডাউনলোড হয়েছে সেটা ওপেন করে Driver নামের ফোল্ডার এ ঢুকুন। এখান থেকে আপনার পিসির মডেল অনুযায়ী 32bit অথবা 64bit এর ড্রাইভার টা ইন্সটল দিন।  ড্রাইভারটা সাধারণ ভাবেই ইন্সটল দিতে থাকেন। শেষের দিকে ৩/৫ বার ওয়ার্নিং দিবে। প্রতি বার ই Install This Software Driver Anyway দিন। এখন ইন্সটল শেষ করুন। উইনডোস 8 এবং উইনডোস 7 এর ক্ষেত্রে উপরের ছবির মত করে ড্রাইভার সিলেক্ট করে দিন।

মোবাইল অনুযায়ী ফ্লাশ ফাইল ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোডে ক্লিক করুন।

বিভিন্ন স্টক রোম ফ্লাশ ফাইল ডাউনলোড

driver কাজ না হলে এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।

                               ধাপ ১: মোবাইল অবশ্যই বন্ধ করে দিবেন।






ধাপ২:
  এবার Flash Tool ফোল্ডারে ঢুকুন। এইগুলো দেখতে পাবেন।  এবার এখান থেকে ঠিক চিহ্নে দেখিয়ে দেওয়া Flash tool ওপেন করুন।


ধাপ ৩: তারপর ডাউনলোড ট্যাবে ক্লিক করুন.


ধাপ ৪:  স্ক্রিনশট এ দেখানো যায়গায়(Scatter loading) ক্লিক করেন।


ধাপ ৫: এখন একটু পপআপ উইন্ডো আসবে। এটাতে ব্রাউজ করে এক্সট্রাক্ট করে রাখা ফার্মওয়্যার এর ফোল্ডারের ভিতরে যান। এবং Firmware ফোল্ডারে প্রবেশ করুন।  এখন যেটাতে Scatter লেখা সেটা তে ক্লিক করে ওপেন করুন।


ধাপ ৬: এবার স্ক্রিনশট অনুযায়ী Download এ ক্লিক করুন। এবার আপনার এন্ড্রয়েড সেট টির ব্যাটারি খুলে ফেলুন। এখন ডাটা ক্যাবল দিয়ে ফোনেটিকে পিসি তে কানেক্ট করুন (ব্যাটারি খুলা অবস্থাতেই)। পিসি তে লাগানোর পর সাবধানে সেট টির Volume + বাটন চাপ দেয়ার সাথে সাথে ব্যাটারী লাগান। দেখতে পাবেন একটা লাল loader load হচ্ছে। কিছুক্ষন সময় অপেক্ষা করুন ডাউনলোড হতে থাকবে।

ধাপ ৭ঃ  ১০০% লোডিং হওয়ার পর স্ক্রিন এর মাঝখানে একটা ছোট সবুজ গোল চিহ্ন আসবে। ব্যাস। কাজ শেষ। এখন ইউএসবি ক্যাবল খুলে, ব্যাটারি লাগিয়ে সেট টি অন করুন। প্রথম বার অন হতে একটু বেশি সময় লাগবে, চিন্তার কিছুই নেই।

সমস্যা হলে আমাকে মেসেজ করতে পারেন  বা প্রয়োজনে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

বিঃ দ্রঃ কেউ যদি ফ্লাশ ফাইল না পেয়ে থাকেন তাহলে আমাকে কমেন্ট করবনে। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব।






2 comments:

Powered by Blogger.